Home > Work > বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons to Believe)
1 " কীভাবে এলোমেলো, উদ্দেশ্যহীন, চেতনাহীন মৃত প্রক্রিয়া, কেবল পদার্থের অণুসমূহ একে অন্যের সাথে সংঘর্ষের ফলে বুদ্ধিমত্তা, প্রাণ, চেতনার উদ্ভব হতে পারে? এমনকি Peer Reviewed গবেষণাপত্রে (নাস্তিক) বিজ্ঞানী হুবার্ট ইয়োকি (Hubert P. Yockey) গবেষণার দ্বারা প্রমাণ দেখিয়েছেন যে বিজ্ঞানী মহলে প্রাণের স্বতঃস্ফূর্ত উদ্ভাবনের প্রচলিত বিশ্বাস কেবলই অন্ধবিশ্বাস। "
― Rafan Ahmed , বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons to Believe)
2 " বিজ্ঞান যা করতে পারে তা হল, হাতে থাকা পর্যবেক্ষণ থেকে কোন একটা সিদ্ধান্তের দিকে ইঙ্গিত করা। বিজ্ঞানের কর্মপরিধি এতটুকুই। বিজ্ঞান কখনই প্রত্যক্ষভাবে স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ বা খণ্ডন করতে পারবে না। ডার্ক এনার্জির ধারণা আবিষ্কারের জন্য ২০১১ সালে নোবেল পুরস্কার পাওয়া টিমের একজন, প্রফেসর অ্যালেক্সে ফিলিপ্পেনকো এক সাক্ষাতকারে বলেন, “... আমি মহাবিশ্বকে একজন বিজ্ঞানীর দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা করতে চাই ... কোন অতিমানবিক বা স্বকীয় স্রষ্টা আছেন কিনা বা এই মহাবিশ্বের কোন উদ্দেশ্য আছে কিনা সে বিষয়ে আমি কিছু বলব না - এই প্রশ্নগুলোর উত্তর বিজ্ঞানীরা দিতে পারে না...। "
3 " আচ্ছা বলুন তো, কেন স্রষ্টার অস্তিত্বের ব্যাপার আসলেই আমরা বিশেষ বিশেষ মাত্রাতিরিক্ত মানদণ্ড প্রয়োগ করতে শুরু করি? স্রষ্টার ব্যাপারে জটিল যুক্তির কোনই প্রয়োজন নেই আমাদের। সাধারণ ফাংশনাল রিজনিংই আমাদের জন্য যথেষ্ট, এতেই সমাধান এবং আমি চাই আজ আমরা তাই প্রয়োগ করি। কারণ আমি কিছু বাস্তব বিষয় আলোচনা করতে চাই। চলুন আমরা এই বাস্তবতাগুলোকে প্রশ্ন করি এবং আমাদের ফাংশনাল রিজনিং ক্ষমতা ব্যবহার করে দেখি কোনটি এই বাস্তবতাগুলোর সর্বোত্তম ব্যাখ্যা দেয় – স্রষ্টার অস্তিত্ব না বস্তুবাদ বা নাস্তিকতা? "